Ganesh Chaturthi Date 2024

গণেশ চতুর্থী হল ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় ও রঙিন উৎসব, যা প্রিয় দেবতা গণেশের জন্ম উদযাপন করে। গণেশ দেবতা জ্ঞান, সমৃদ্ধি ও বাধা দূর করার প্রতীক হিসেবে পূজিত হন। এই উৎসব হিন্দু সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের গভীরে প্রোথিত এবং সঙ্গীত, নৃত্য ও সমাজের ঐক্যবদ্ধতার মাধ্যমে উদযাপিত হয়। (Ganesh Chaturthi Date)২০২৪ সালে গণেশ চতুর্থী উদযাপিত হবে ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার

এই নিবন্ধে, আমরা গণেশ চতুর্থীর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করবো, যার মধ্যে রয়েছে Ganesh Chaturthi Date,এর ইতিহাস, সাংস্কৃতিক গুরুত্ব, উদযাপনের পদ্ধতি, এবং আধুনিক সমাজে এর প্রাসঙ্গিকতা।

Ganesh Chaturthi Date, গণেশ চতুর্থী ২০২৪ তারিখ

গণেশ চতুর্থী হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ভাদ্রপদ মাসে পালিত হয়, যা সাধারণত আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে পড়ে। Ganesh Chaturthi Date ২০২৪ সালে গণেশ চতুর্থী উদযাপিত হবে ৯ই সেপ্টেম্বর, সোমবার। এই উৎসবটি সাধারণত ১০ দিন ধরে চলে এবং অনন্ত চতুর্দশী দিনে গণেশের প্রতিমার বিশাল বিসর্জন অনুষ্ঠিত হয়।

গণেশ চতুর্থী ২০২৪ তিথি

গণেশ চতুর্থী তিথি ৬ সেপ্টেম্বর শুক্রবার দুপুর ৩.০১ মিনিটে শুরু হবে এবং তারপর ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকাল ৫.৩৭ মিনিটে শেষ হবে।

গণেশ চতুর্থী ২০২৪ শুভ সময়

Ganesh Chaturthi Date তিথি অনুসারে, গণেশ চতুর্থী ২০২৪ শুভ সময় ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ১১.০৪ থেকে দুপুর ১.৩৪ টা পর্যন্ত। যা প্রতিমা স্থাপনের বা ভগবান গণেশের মূর্তি স্থাপন অত্যন্ত শুভ।

Ganesh Chaturthi Date History,গণেশ চতুর্থীর ইতিহাস

গণেশ চতুর্থীর উৎসবটি প্রাচীন যুগ থেকে পালিত হয়ে আসছে, তবে ১৯ শতকের শেষের দিকে এটি নতুন গতি পায়। এই উৎসবের গভীর পৌরাণিক শিকড় রয়েছে এবং এটি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে একটি পরিবার-ভিত্তিক ঐতিহ্য থেকে বৃহৎ পরিসরে জনসমষ্টির উৎসবে পরিণত হয়েছে।

প্রাচীন উৎপত্তি

গণেশ চতুর্থীর উৎপত্তি প্রাচীন হিন্দু গ্রন্থগুলির মধ্যে পাওয়া যায়, যেমন পুরাণ। গণেশ, শিব ও পার্বতীর পুত্র, এই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। গণেশকে জ্ঞান ও সমৃদ্ধির দেবতা এবং বাধা দূরকারী হিসেবে পূজা করা হয়। তাঁর জন্মের কাহিনী এবং হাতির মাথার গুরুত্ব বিভিন্ন প্রাচীন গ্রন্থ যেমন শিব পুরাণ, গণপতি উপনিষদ, এবং মুদগল পুরাণ-এ উল্লেখিত হয়েছে।

একটি জনপ্রিয় কাহিনী অনুসারে, দেবী পার্বতী স্নানের সময় গণেশকে নির্মাণ করেন এবং তাকে জীবিত করেন। তিনি গণেশকে নির্দেশ দেন যে, কেউ যেন তাঁকে বিরক্ত না করে। শিব আসার পর গণেশ তাঁকে থামিয়ে দেন। শিব গণেশকে চিনতে না পেরে তাঁকে বধ করেন এবং পরে তাঁর মাথা একটি হাতির মাথা দিয়ে প্রতিস্থাপন করেন।

মারাঠা শাসনকালে গণেশ চতুর্থী

যদিও গণেশ চতুর্থী বহু শতাব্দী ধরে ব্যক্তিগতভাবে ঘরে উদযাপিত হতো, তবে মহারাষ্ট্রের মারাঠা সাম্রাজ্যের শাসনামলে এই উৎসব বিশেষ প্রাধান্য পেতে শুরু করে। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ, মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা, এই উৎসবকে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক গর্বের প্রতীক হিসেবে উৎসাহিত করেন।

লোকমান্য তিলকের দ্বারা পুনরুজ্জীবন

আধুনিক রূপে গণেশ চতুর্থীর পুনরুজ্জীবনের কৃতিত্ব যায় ভারতের বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী বাল গঙ্গাধর তিলকের কাছে। ১৮৯৩ সালে তিলক গণেশ চতুর্থীকে ব্যক্তিগত উৎসব থেকে বৃহৎ জনসমষ্টির উৎসবে রূপান্তর করেন। তিনি উপলব্ধি করেন যে এই উৎসবের মাধ্যমে জাতিগত বিভাজন পেরিয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা সম্ভব এবং ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে একটি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

তিলকের উদ্যোগের ফলে গণেশ চতুর্থী দ্রুত একটি জনপ্রিয় ও বৃহৎ জনসমষ্টির উৎসবে পরিণত হয়, বিশেষ করে মহারাষ্ট্রে। বিশাল মণ্ডপ (অস্থায়ী মঞ্চ) স্থাপন করা হয়, এবং গণেশের বিশাল মূর্তি নিয়ে সঙ্গীত, নাচ এবং উৎসাহের সঙ্গে মিছিল বের করা হয়। জনসমষ্টির পূজা এবং মূর্তি বিসর্জনের রীতি, যা এখন এই উৎসবের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য, এই সময় থেকেই শুরু হয়।

গণেশ চতুর্থীর গুরুত্ব

গণেশ চতুর্থী ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধুমাত্র প্রার্থনার সময় নয়, বরং সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের মিলিত হয়ে উদযাপনের এক মহোৎসব।

 ধর্মীয় গুরুত্ব

গণেশ হলেন বিঘ্নহর্তা (বাধা দূরকারী) এবং সিদ্ধি বিনায়ক (সাফল্য প্রদানকারী) দেবতা। সুতরাং, নতুন যেকোন কাজ, যাত্রা বা প্রকল্প শুরুর আগে তাঁর পূজা করা হয়। গণেশের অনন্য চেহারার প্রতীকী অর্থও গভীর:

  • হাতির মাথা: জ্ঞান ও প্রজ্ঞার প্রতীক।
  • বড় কান: সঠিকভাবে শোনার এবং যা শোনা যায় তা গ্রহণ করার ক্ষমতা।
  • শুঁড়: অভিযোজন ও কার্যকরীতার প্রতীক।
  • ইঁদুর: তাঁর বাহন, যা নির্দেশ করে যে গণেশ যেকোনো বাধা কাটিয়ে উঠতে পারেন, তা যত বড় বা ছোটই হোক।

গণেশ চতুর্থী গণেশের জন্মদিন হিসেবে পালিত হয় এবং এই উৎসবের সময় পালিত আচার-অনুষ্ঠানগুলো আত্মাকে শুদ্ধ করে, নেতিবাচক শক্তি দূর করে, এবং ভক্তদের জন্য সৌভাগ্য নিয়ে আসে।

 সাংস্কৃতিক ও সামাজিক গুরুত্ব

ধর্মীয় গুরুত্ব ছাড়াও গণেশ চতুর্থী একটি সামাজিক সমাবেশের মঞ্চ, শিল্পের প্রকাশ এবং সাংস্কৃতিক গর্বের প্রতীক হিসেবে কাজ করে। জাঁকজমকপূর্ণ শোভাযাত্রা, বিশাল প্রতিমা এবং রঙিন প্যান্ডেলগুলো ভারতের সমৃদ্ধ শিল্প ঐতিহ্য এবং সমাজের একতাবদ্ধতার প্রতিফলন ঘটায়।

প্রতিবছর, প্যান্ডেলগুলোতে পরিবেশ সচেতনতা, নারী ক্ষমতায়ন, বা জাতীয় ঐক্যের মতো সামাজিক বার্তা দেখা যায়, যা নাগরিক দায়িত্ববোধের গুরুত্বকে তুলে ধরে। গণেশ চতুর্থী স্থানীয় কারিগর, সঙ্গীতশিল্পী এবং শিল্পীদের জন্য একটি মঞ্চ সরবরাহ করে, যা উৎসবকে সাংস্কৃতিক জীবন্ততায় পূর্ণ করে।

এই উৎসবটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে সাহায্য করে, যেখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়, অঞ্চল এবং জীবনের বিভিন্ন স্তরের মানুষ একত্রিত হয়ে উৎসব উদযাপন করে। যদিও গণেশ চতুর্থী প্রধানত হিন্দুদের দ্বারা পালিত হয়, এটি ধর্মীয় সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে, যেখানে বিভিন্ন ধর্মের মানুষও এই উৎসবে অংশগ্রহণ করে।

 গণেশ চতুর্থীর আচার-অনুষ্ঠান এবং উদযাপন

গণেশ চতুর্থী বিশাল আচার-অনুষ্ঠান, রঙিন শোভাযাত্রা এবং গভীর ভক্তির মাধ্যমে উদযাপন করা হয়। এই উৎসব সাধারণত দশ দিন ধরে চলে, এবং প্রতিদিন পূজা, উৎসর্গ এবং বিভিন্ন উত্সবে ভরপুর থাকে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ আচার-অনুষ্ঠান হলো:

 গণেশ প্রতিমা স্থাপন (প্রাণপ্রতিষ্ঠা)

উৎসবটি শুরু হয় বাড়িতে বা জনসাধারণের প্যান্ডেলে সূক্ষ্মভাবে নির্মিত গণেশের প্রতিমা স্থাপনের মাধ্যমে। এই অনুষ্ঠানকে প্রাণপ্রতিষ্ঠা বলা হয়, যা পুরোহিতরা পবিত্র মন্ত্রোচ্চারণ করে সম্পন্ন করেন এবং প্রতিমায় দেবতার উপস্থিতি আহ্বান করেন। ভক্তরা ফুল, মিষ্টি, এবং নারকেল নিবেদন করেন, এবং উৎসব চলাকালীন প্রতিমাকে একজন মান্য অতিথির মতো সম্মান দেওয়া হয়।

 প্রতিদিনের পূজা

দশ দিনের এই উৎসবে প্রতিদিনের পূজা বা আরাধনা গণেশকে সম্মান জানানোর জন্য অনুষ্ঠিত হয়। ভক্তরা ফল, মোদক (গণেশের প্রিয় মিষ্টি), এবং অন্যান্য উপাদান নিবেদন করেন। প্রাতঃ এবং সন্ধ্যাকালে আরতি (ভক্তিমূলক গান) গাওয়া হয় এবং “গণপতি বাপ্পা মোরিয়া” মন্ত্রধ্বনির মাধ্যমে ভক্তি প্রকাশ করা হয়।

ভোগ

মোদক, যা চালের ময়দা, নারকেল এবং গুড় দিয়ে তৈরি একটি মিষ্টি, গণেশের প্রিয় খাবার। অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী ভোগের মধ্যে রয়েছে পুরণ পোলি, লাড্ডু এবং পায়েস। এই ভোগ বন্ধু, পরিবার এবং প্রতিবেশীদের মধ্যে প্রসাদ (পবিত্র খাবার) হিসেবে ভাগ করা হয়।

 সাংস্কৃতিক কার্যক্রম

প্যান্ডেলগুলির আশেপাশে সঙ্গীতানুষ্ঠান, নৃত্য পরিবেশনা এবং নাট্য মঞ্চায়নের মতো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। চিত্রাঙ্কন, মূর্তি নির্মাণ, এবং রঙ্গোলি প্রতিযোগিতা সাধারণত দেখা যায়। এই ইভেন্টগুলি স্থানীয় প্রতিভা প্রদর্শনের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে এবং সমাজের বন্ধনকে শক্তিশালী করে।

 বিসর্জন

গণেশ চতুর্থীর মহাকাব্যিক সমাপ্তি হলো বিসর্জন অনুষ্ঠান, যেখানে গণেশের প্রতিমাগুলো জলাশয়ে বিসর্জন দেওয়া হয়। এটি উৎসবের সমাপ্তি এবং জন্ম, জীবন এবং মৃত্যুর চক্রের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। ভক্তরা “গণপতি বাপ্পা মোরিয়া, পুডচা বর্ষি লওকার বা” (হে গণপতি বাপ্পা, পরের বছর তাড়াতাড়ি এসো) মন্ত্রের মাধ্যমে গণেশের বিদায় জানান।

আরো পড়ুন – আজকের দিনের খবর

 

ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে গণেশ চতুর্থী

গণেশ চতুর্থী সারা দেশে উদযাপিত হয়, তবে উদযাপনের আকার এবং ধরন অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত হয়।

 মহারাষ্ট্র

মহারাষ্ট্র, বিশেষ করে মুম্বাই এবং পুনে শহরে, সবচেয়ে জমকালো এবং আইকনিক গণেশ চতুর্থী উদযাপন অনুষ্ঠিত হয়। বিশাল মণ্ডপ ও বিরাট আকারের প্রতিমাগুলো লক্ষ লক্ষ ভক্তকে আকর্ষণ করে। বিশেষ করে মুম্বাইয়ের উৎসবটি একটি ধর্মীয় দৃশ্যপটে পরিণত হয়েছে, যেখানে হাজার হাজার মানুষ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।

কর্ণাটক এবং তামিলনাড়ু

দক্ষিণ ভারতে, গণেশ চতুর্থী পরিবারের ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে উদযাপন করা হয়। কর্ণাটক, তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্রপ্রদেশে এই উৎসবের অনন্য উপায়ে উদযাপন করা হয়। কর্ণাটকে এটি গৌরি হাব্বার সাথে মিলিত হয়, যা দেবী পার্বতীকে নিবেদিত।

 গোয়া

গোয়ায় গণেশ চতুর্থীকে চাভাথ নামে ডাকা হয়। গোয়ান হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে এই সময় গণেশ তাদের বাড়িতে আসেন। পরিবারগুলো মাটির গণেশ প্রতিমা তৈরি করে এবং আম পাতার তোরণ দিয়ে বাড়ি সাজায়।

 ভারতের অন্যান্য অংশ

গুজরাট, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ এবং ওড়িশার মতো রাজ্যগুলোতেও উত্সাহের সাথে গণেশ চতুর্থী উদযাপিত হয়, যদিও উদযাপনের ধরন ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, গুজরাটে সমাজভিত্তিক উদযাপনে জোর দেওয়া হয়, যখন উত্তরপ্রদেশে দুর্গা পূজার সাথে গণেশ চতুর্থী পালিত হয়।

পরিবেশ-বান্ধব গণেশ চতুর্থী

সম্প্রতি গণেশ চতুর্থীর উদযাপনের পরিবেশগত প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বেড়েছে। ঐতিহ্যবাহী গণেশের প্রতিমা প্লাস্টার অফ প্যারিস (পিওপি) দিয়ে তৈরি করা হয়, যা সহজে পানিতে দ্রবীভূত হয় না এবং নদী, হ্রদ এবং সমুদ্র দূষণের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

এটি মোকাবিলা করার জন্য, অনেক সম্প্রদায় এবং শিল্পী মাটির প্রতিমা, প্রাকৃতিক রঙ এবং জৈব রং ব্যবহার শুরু করেছেন। এমনকি এমন প্রতিমা ব্যবহারের প্রচলন হয়েছে, যা বিসর্জনের পর গাছে রূপান্তরিত হয়। এই ধরণের উদ্ভাবন পরিবেশ-সচেতন উদযাপনের দিকে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

উপসংহার

গণেশ চতুর্থী, তার সমৃদ্ধ ইতিহাস, ধর্মীয় গুরুত্ব এবং সাংস্কৃতিক জীবন্ততাসহ ভারতের অন্যতম প্রিয় উৎসব হিসেবে রয়ে গেছে। এই উৎসব শুধুমাত্র গণেশকে সম্মান জানায় না, বরং ঐক্য এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটি অনন্য উদাহরণ তৈরি করে। গণেশ চতুর্থী যেমন সময়ের সাথে সাথে বিকশিত হয়েছে, তেমনি এটি ভক্তি, সৃজনশীলতা এবং পরিবেশ সচেতনতা রক্ষার গুরুত্বও প্রতিফলিত করে।

২০২৪ সালে, ৯ই সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থী উদযাপন করার প্রস্তুতির সময়, এটি কেবল গণেশের আশীর্বাদ চাওয়ার মুহূর্ত নয়, বরং এটি কিভাবে এই প্রাচীন উৎসবটি ভক্তি এবং আনন্দের মাধ্যমে মানুষকে একত্রিত করে তা উপলব্ধি করার সময়। গণপতি বাপ্পা মোরিয়া!

সাম্প্রতিক আরো খবর, চাকরি এবং অন্যান্য তথ্যের জন্য আমাদের WhatsApp চ্যানেল অনুসরণ করুন


Discover more from Infodata News

Subscribe to get the latest posts sent to your email.