তারিখ: ২ অক্টোবর, ২০২৪
সময়: অমাবস্যা শুরু – ১ অক্টোবর, ২০২৪, রাত ১১:০২
অমাবস্যা শেষ – ২ অক্টোবর, ২০২৪, রাত ০৯:০৭
মহালয়া বাঙালিদের মধ্যে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আবেগময় দিন। এটি পিতৃপক্ষের সমাপ্তি এবং দেবীপক্ষের সূচনা হিসেবে পালিত হয়। এই দিনে পিতৃপুরুষদের স্মরণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় এবং এটি দেবী দুর্গার আগমনের সূচনার প্রতীক। মহালয়ার দিনটি প্রতিটি বাঙালির মনে এক বিশেষ স্থান করে নিয়েছে, কারণ এই দিন থেকেই শুরু হয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি।
Table of Contents
ToggleWhat is Mahalaya and why is it celebrated ?
মহালয়া: কী এবং কেন এটি উদযাপিত হয়?
(What is Mahalaya and why is it celebrated ? ) মহালয়া হল পিতৃপক্ষের শেষ দিন এবং দেবীপক্ষের প্রথম দিন। পিতৃপক্ষ হল সেই সময় যখন হিন্দুরা তাদের পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, তাদের আত্মার শান্তি কামনা করে এবং তাদের স্মরণ করে তিলাঞ্জলি দেয়। মহালয়ার পর দিন থেকেই দেবীপক্ষ শুরু হয়, যা দেবী দুর্গার আবাহন এবং পূজার জন্য অত্যন্ত শুভ সময়।
মহালয়া এমন এক সময়, যখন দেবী দুর্গা তার সন্তানদের নিয়ে মর্ত্যলোকে আগমন করেন। পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, দেবী দুর্গা এই সময়ে মর্ত্যে ফিরে আসেন এবং তার আগমন পৃথিবীকে কল্যাণ এবং শান্তির বার্তা দেয়। মহালয়ার দিন মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ প্রচারিত হয়, যা দেবীর শক্তি এবং অসুরবিনাশী রূপকে তুলে ধরে। এই মহালয়ার দিনে, বাঙালিরা রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী শুনে, দেবী দুর্গার আগমনবার্তা পেয়ে আবেগে আপ্লুত হয়।
মহালয়ার পূজা রীতি ও ধর্মীয় প্রথা
মহালয়ার দিন বিভিন্ন পূজা এবং ধর্মীয় আচার পালিত হয়। এই দিনটি পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাদের আত্মার মুক্তি কামনায় উৎসর্গীকৃত। মহালয়ার প্রধান পূজা রীতি গুলি হলো:
- তারপণ: মহালয়ার প্রধান আচার হল “তারপণ”। এর মাধ্যমে পূর্বপুরুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। গঙ্গা বা যেকোনো পবিত্র নদীর তীরে দাঁড়িয়ে পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তি কামনায় জল নিবেদন করা হয়। এই আচারটি মূলত পুরুষরা পালন করে, যেখানে তারা পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে জলে তিল, দুধ, গঙ্গাজল মিশিয়ে অঞ্জলি দেন। এই আচারটি পূর্বপুরুষদের স্মরণে এবং তাদের আশীর্বাদ প্রার্থনায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- চণ্ডীপাঠ: মহালয়ার দিন খুব ভোরে চণ্ডীপাঠ করা হয়। এটি এক বিশেষ আচার যেখানে চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গার শক্তির কথা বলা হয়। মহালয়ার দিন আকাশবাণী রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ প্রচারিত হয়, যা এই দিনটির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।
- গঙ্গায় স্নান: মহালয়ার দিনে পুণ্য অর্জনের জন্য অনেক মানুষ গঙ্গায় বা অন্য কোনো পবিত্র নদীতে স্নান করে। এটি পূর্বপুরুষদের আত্মার মুক্তির জন্য করা হয় এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে।
-
পূর্বপুরুষদের জন্য পিণ্ডদান: মহালয়ার দিনে পিণ্ডদান করা হয়, যা পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ আচার। এই আচারটি মূলত গয়া, এলাহাবাদ এবং অন্যান্য তীর্থস্থানে পালন করা হয়। পিণ্ডদান পূর্বপুরুষদের আত্মার মুক্তির প্রতীক এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
মহালয়ার পৌরাণিক কাহিনী ও দেবীপক্ষের সূচনা
মহালয়ার সাথে এক ঐতিহাসিক পৌরাণিক কাহিনী জড়িত রয়েছে। পৌরাণিক মতে, মহিষাসুর নামের এক অসুর ব্রহ্মার বর লাভ করে, যার ফলে সে অমরত্ব লাভ করে এবং দেবতাদের পরাজিত করে স্বর্গ অধিকার করে নেয়। দেবতারা মহিষাসুরের অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরের শরণাপন্ন হন। এই তিন দেবতা তাদের তেজ থেকে এক দেবীকে সৃষ্টি করেন, যিনি হলেন দেবী দুর্গা। দুর্গা মা তার অসুরবিনাশী রূপে মহিষাসুরকে পরাজিত করে দেবতাদের মুক্তি দেন। এই ঘটনাই চণ্ডীপাঠে বর্ণিত হয় এবং মহালয়ার দিন সেটি স্মরণ করা হয়।
দেবী দুর্গার এই মহিষাসুর বিনাশের কাহিনী আমাদের মনে করে দেয় যে, যেকোনো দুষ্ট শক্তির বিনাশ একদিন অনিবার্য এবং শুভ শক্তি সব সময় জয়ী হয়। মহালয়ার দিন এই কাহিনী বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়, কারণ এই দিন থেকেই দেবী দুর্গার আগমন ঘটে এবং সারা পৃথিবীতে শান্তি ও কল্যাণের বার্তা ছড়িয়ে পড়ে।
মহালয়ার ঐতিহ্য ও বাঙালির আবেগ
মহালয়ার দিন প্রতিটি বাঙালির মনে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। মহালয়ার সঙ্গে বাঙালির আবেগ ও ভালোবাসা মিশে আছে। মহালয়ার ভোরবেলায় মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠের রেডিও সম্প্রচার এক অমূল্য ঐতিহ্য, যা কয়েক দশক ধরে বাঙালি সংস্কৃতির অংশ হয়ে আছে। এটি বাঙালির কাছে শুধু একটি অনুষ্ঠান নয়, বরং তাদের আবেগ, সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতীক।
বাঙালিরা মহালয়ার ভোরে ঘুম থেকে উঠে চণ্ডীপাঠ শোনেন এবং সেই সঙ্গে দুর্গাপূজার দিনগুলির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে থাকেন। মহালয়ার ভোরবেলা যেন দুর্গাপূজার আগমনের প্রারম্ভিক সুর। এই সময়ে সকল বাঙালি তাদের পরিবার এবং প্রিয়জনদের সাথে মিলিত হয়ে দেবী দুর্গার আবাহন করেন।
মহালয়া এবং দুর্গাপূজা: আবাহনের সময়সূচি
মহালয়ার দিন দেবীপক্ষের সূচনা হয়, যার পরপরই দুর্গাপূজার উদযাপন শুরু হয়। মহালয়ার পর থেকে পরবর্তী ছয় দিন ধরে দেবী দুর্গার আগমনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। ষষ্ঠী তিথি থেকে দুর্গাপূজার মূল উদযাপন শুরু হয়। মহালয়া থেকে ষষ্ঠী পর্যন্ত সময়টিতে মন্দিরগুলিতে দেবী দুর্গার মূর্তি স্থাপন করা হয় এবং পূজা মণ্ডপ সাজানো হয়। এই সময়ে বাঙালিরা নতুন পোশাক কিনে, মিষ্টি তৈরি করে এবং দেবীর আগমনের অপেক্ষায় থাকে।
মহালয়ার তিথি ও সময়সূচি ২০২৪
মহালয়া ২০২৪ সালের ২ অক্টোবর পালিত হবে। অমাবস্যা তিথি শুরু হবে ১ অক্টোবর রাত ১১:০২ টায় এবং শেষ হবে ২ অক্টোবর রাত ০৯:০৭ মিনিটে। মহালয়ার সময় হলো পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধা জানিয়ে তাদের আত্মার শান্তি কামনা করার সবচেয়ে শুভ মুহূর্ত।
মহালয়ার দিন কীভাবে পালিত হয়?
মহালয়ার দিন বিভিন্ন আচার ও রীতি পালিত হয়। সাধারণত ভোরবেলা মানুষ গঙ্গায় বা অন্য কোনো পবিত্র নদীতে স্নান করে, তারপর পূর্বপুরুষদের স্মরণে তারপণ দেয়। মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ শোনা এবং চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গার শক্তিকে আহ্বান করা মহালয়ার একটি প্রধান আচার। মহালয়ার দিনটিকে দেবী দুর্গার আবাহন এবং তার আগমনের উদযাপন হিসেবে পালন করা হয়।
মহালয়া ও বর্তমান প্রজন্ম
বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মহালয়া এবং তার তাৎপর্য এখনও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। যদিও সময়ের সাথে সাথে কিছু আচার পালনের পদ্ধতি পরিবর্তিত হয়েছে, তবুও মহালয়ার মূল আবেদন অপরিবর্তিত রয়েছে। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মাধ্যমের মাধ্যমে মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ শোনার প্রচলন হয়েছে এবং অনেকেই ইউটিউব, টেলিভিশন এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে এই ঐতিহ্যকে পালন করে।
মহালয়ার তাৎপর্য ও গুরুত্ব
মহালয়ার গুরুত্ব অনেকখানি ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক। এটি একদিকে পূর্বপুরুষদের স্মরণ ও তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের দিন, অন্যদিকে দুর্গাপূজার সূচনা। মহালয়ার মাধ্যমে আমাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণ করে এবং তাদের আশীর্বাদ প্রার্থনা করে আমরা আমাদের শিকড়ের সাথে সংযুক্ত থাকি। মহালয়া আমাদের জীবনে ঐক্য, ভালবাসা, এবং শান্তির বার্তা দেয়।
মহালয়ার ইতিহাস: এক অনন্য ঐতিহ্য
মহালয়া বাঙালি হিন্দুদের সংস্কৃতির অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি মূলত পিতৃপক্ষের সমাপ্তি এবং দেবীপক্ষের সূচনা হিসেবে পালিত হয়। মহালয়ার ইতিহাস অনেক প্রাচীন এবং এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে পুরাণ ও পৌরাণিক কাহিনীর মিশ্রণ।
মহালয়ার পৌরাণিক কাহিনী
মহালয়ার ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত একটি গুরুত্বপূর্ণ পৌরাণিক কাহিনী হলো মহিষাসুর বধের কাহিনী। কাহিনী অনুযায়ী, মহিষাসুর নামক এক শক্তিশালী অসুর ব্রহ্মার কাছ থেকে বর লাভ করে এবং তাকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না। এই বর প্রাপ্তির পরে মহিষাসুর দেবতাদের পরাজিত করে স্বর্গ অধিকার করে নেয়। দেবতারা মহিষাসুরের অত্যাচারে দিশেহারা হয়ে ব্রহ্মা, বিষ্ণু, এবং মহেশ্বরের শরণাপন্ন হন।
এই তিন দেবতা তাদের তেজ ও শক্তি থেকে এক দেবীকে সৃষ্টি করেন, যিনি হলেন দেবী দুর্গা। দুর্গা মা দশ হাতে অস্ত্র ধারণ করে এবং সিংহবাহিনী হয়ে অসুর মহিষাসুরের সাথে যুদ্ধ করেন। দীর্ঘ যুদ্ধের পর অবশেষে দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন। এই ঘটনার স্মরণে মহালয়ার দিনে চণ্ডীপাঠ অনুষ্ঠিত হয়, যা দেবীর শক্তি এবং অসুরবিনাশী রূপকে তুলে ধরে।
মহালয়ার মূল আকর্ষণ: মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ
মহালয়ার ইতিহাসের সঙ্গে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ। ১৯৩১ সালে আকাশবাণী রেডিওতে প্রথমবারের মতো মহালয়ার ভোরে মহিষাসুরমর্দিনী চণ্ডীপাঠ সম্প্রচারিত হয়। বিখ্যাত অভিনেতা বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ আজও বাঙালির মনে এক গভীর ছাপ রেখে গেছে। তাঁর কণ্ঠে ‘যা দেবী সর্বভূতেষু’ মন্ত্র শুনে বাঙালিরা দেবী দুর্গার শক্তি ও মঙ্গল কামনায় উদ্বুদ্ধ হন।
চণ্ডীপাঠের মাধ্যমে মহিষাসুরমর্দিনীর কাহিনী বর্ণনা করা হয়, যেখানে দেবী দুর্গা অসুর মহিষাসুরকে বধ করেন এবং দেবতাদের মুক্তি দেন। এই পাঠ বাঙালির কাছে শুধু ধর্মীয় পাঠ নয়, বরং আবেগ, ঐতিহ্য, এবং সংস্কৃতির প্রতীক।
পিতৃপক্ষ এবং দেবীপক্ষের সংযোগ
মহালয়া পিতৃপক্ষের শেষ দিন এবং দেবীপক্ষের সূচনা হিসেবে পালিত হয়। পিতৃপক্ষ হল সেই সময় যখন পূর্বপুরুষদের স্মরণ করে তাদের আত্মার শান্তির জন্য শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পিতৃপক্ষের শেষ দিন মহালয়ার দিন পূর্বপুরুষদের জন্য পিণ্ডদান এবং তারপণ করা হয়। এর পরে দেবীপক্ষ শুরু হয়, যা দেবী দুর্গার আগমনের সময়।
দেবীপক্ষ হল সেই সময় যখন দেবী দুর্গা মর্ত্যে ফিরে আসেন তার সন্তানদের নিয়ে। পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, দেবী দুর্গা মর্ত্যে তার বাপের বাড়ি আসেন এবং তার আগমন পৃথিবীকে কল্যাণ ও শান্তির বার্তা দেয়। মহালয়া এই আগমনের সূচনা হিসেবে পালিত হয়।
মহালয়ার সঙ্গে জড়িত ঐতিহ্য ও কৃষ্টির ইতিহাস
মহালয়া শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি বাঙালি সমাজের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যেরও অংশ। প্রাচীনকালে মানুষ মহালয়ার দিন তারপণ এবং পিণ্ডদান করত, যাতে তাদের পূর্বপুরুষদের আত্মার মুক্তি হয়। এই ঐতিহ্য আজও চলে আসছে এবং বহু মানুষ এই দিন তাদের পূর্বপুরুষদের স্মরণে গঙ্গা বা যেকোনো পবিত্র নদীতে গিয়ে তারপণ করেন।
মহালয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি। মহালয়া থেকে ষষ্ঠী পর্যন্ত সময়টিতে মণ্ডপ তৈরি, দেবীর মূর্তি প্রস্তুতি এবং পূজার আয়োজন শুরু হয়। এই সময়ে বাঙালিরা নতুন পোশাক কিনে, মিষ্টি তৈরি করে এবং পরিবারের সাথে দেবীর আগমনের উৎসব উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়।
মহালয়ার পরিবর্তন ও আধুনিক প্রজন্মের প্রভাব
(What is Mahalaya and why is it celebrated ? ) মহালয়ার ইতিহাসের সঙ্গে পরিবর্তনের ছোঁয়াও লেগেছে। এক সময় মহালয়ার চণ্ডীপাঠ রেডিওতে শুনে মানুষের মধ্যে যে আবেগ কাজ করত, এখন সেই চণ্ডীপাঠ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যায়। টেলিভিশন, ইউটিউব, এবং অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমের মাধ্যমে আজকের প্রজন্ম মহালয়ার ঐতিহ্যকে গ্রহণ করেছে।
যদিও সময়ের সাথে সাথে কিছু আচার পালনের পদ্ধতি পরিবর্তিত হয়েছে, তবুও মহালয়ার মূল আবেগ এবং তার তাৎপর্য আজও বাঙালি সমাজে সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। মহালয়া আমাদের শিকড়ের কথা মনে করিয়ে দেয় এবং আমাদের শিকড়ের সাথে সংযুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
সাম্প্রতিক আরো খবর, চাকরি এবং অন্যান্য তথ্যের জন্য আমাদের WhatsApp চ্যানেল অনুসরণ করুন
Share this:
- Click to share on Facebook (Opens in new window) Facebook
- Click to share on X (Opens in new window) X
- Click to print (Opens in new window) Print
- Click to email a link to a friend (Opens in new window) Email
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window) LinkedIn
- Click to share on Reddit (Opens in new window) Reddit
- Click to share on Tumblr (Opens in new window) Tumblr
- Click to share on Pinterest (Opens in new window) Pinterest
- Click to share on Pocket (Opens in new window) Pocket
- Click to share on Telegram (Opens in new window) Telegram
- Click to share on Threads (Opens in new window) Threads
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window) WhatsApp
- Click to share on Mastodon (Opens in new window) Mastodon
- Click to share on Nextdoor (Opens in new window) Nextdoor
- Click to share on Bluesky (Opens in new window) Bluesky
Related
Discover more from
Subscribe to get the latest posts sent to your email.